মৌলিক আকীদা PDF (short link) লেখক : শাইখ ড. হাইসাম আল-হাদ্দাদ | Moulik Aqida by Sheikh Dr. Haisam al-Haddad

মৌলিক আকীদা
লেখক : শাইখ ড. হাইসাম আল-হাদ্দাদ
প্রকাশনী : মাকতাবাতুল আসলাফ
বিষয় : ঈমান, আকীদা, বিশ্বাস
পৃষ্ঠা : 64, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st Published, 2021


মৌলিক আকীদা’ বইটি মূলত ঈমান-আকীদার মৌলিক ও সর্বসম্মত বিষয়াদির একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ। আকীদার শাখাগত ও বিশ্লেষণী অংশ এর বিষয়বস্তু নয়৷ বইটি কুরআন ও সুন্নাহর সরাসরি শব্দ ও বাক্যমালা অবলম্বনে খুবই সহজ ও সাবলীল ভাষা ও বর্ণনাভঙ্গি ব্যবহার করে রচিত হয়েছে৷
এ বই থেকে-____________________________________
• আকীদার মৌলিকতম বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা লাভ করা সহজ হবে।
• এসব বিষয়ে আহলুস সুন্নাহর মাঝে কোনো মতানৈক্য না থাকার ব্যাপারে নিশ্চয়তা লাভ হবে; ফলত, আকীদার মৌলিক বিষয়াদির ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত দৃঢ়তা হাসিল হবে।
• মৌলিক বিষয় মৌলিকের স্থানে এবং শাখাগত বিষয় শাখার স্থানে রাখার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে৷
মৌলিক আকীদা PDF (short link) লেখক : শাইখ ড. হাইসাম আল-হাদ্দাদ | Moulik Aqida by Sheikh Dr. Haisam al-Haddad


মাইখ আল্লামা মুফতি মুহাম্মাদ তাকী উমমানী হাফিযাহল্লাহর মূল্যায়ন الحند ل له وگفي، وسلام على عبادو الذين اصطفي، أما بعد আমার সম্মানিত প্রিয় ভাই শাইখ হাইসাম আল-হাদ্দাদ তাঁর বরকতময় রিসালাহ (le i)-এর পাণ্ডুলিপিতে নজর বুলানাের সৌভাগ্য অর্জনের সুযােগ দিয়েছেন। বইটিতে তিনি সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জল ভাষায় ইসলামের মৌলিক প্রায় সকল আকীদা সংকলন করার চেষ্টা করেছেন। রিসালাহটি দেখে আমার মনে হলাে, এ যেন একটি পাত্রে সমুদ্রের সংকুলান! পাঠক পুস্তিকাটি পড়ে এক বসায় ইসলামের সর্বসম্মত আকীদাগুলাে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। আকীদা ও কালামের কিতাবসমূহে সংশ্লিষ্ট যেসব জটিল আলােচনা বা বিশ্শ্লেষণ আছে তা ব্যতীত। আল্লাহ তাআলা প্রিয় ভাইয়ের এ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন এবং এটাকে দুনিয়াব্যাপী তাঁর বান্দাদের জন্য উপকারী করুন। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, নিকটবর্তী এবং দুআ কবুলকারী। 

মুহাম্মাদ তাকী উসমানী সহকারী পরিচালক, জামিয়া দারুল উলুম করাচী ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪০ হিজরী [১] সহকারী প্রধান, মাজমাউল ফিকহিল ইসলামী, জিদ্দা। সহকারী পরিচালক, জামিয়া দারুল উলুম করাচী, পাকিস্তান। সাবেক বিচারপতি, শরীয়াহ অ্যাপিলেইট বেঞ্চ, সুপ্রিম কোর্ট অব পাকিস্তান। ১১ মাইখ আল্লামা মুফতি মুহাম্মাদ তাকী উমমানী হাফিযাহল্লাহর মূল্যায়ন الحند ل له وگفي، وسلام على عبادو الذين اصطفي، أما بعد আমার সম্মানিত প্রিয় ভাই শাইখ হাইসাম আল-হাদ্দাদ তাঁর বরকতময় রিসালাহ (le i)-এর পাণ্ডুলিপিতে নজর বুলানাের সৌভাগ্য অর্জনের সুযােগ দিয়েছেন। বইটিতে তিনি সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জল ভাষায় ইসলামের মৌলিক প্রায় সকল আকীদা সংকলন করার চেষ্টা করেছেন। রিসালাহটি দেখে আমার মনে হলাে, এ যেন একটি পাত্রে সমুদ্রের সংকুলান! পাঠক পুস্তিকাটি পড়ে এক বসায় ইসলামের সর্বসম্মত আকীদাগুলাে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। আকীদা ও কালামের কিতাবসমূহে সংশ্লিষ্ট যেসব জটিল আলােচনা বা বিশ্শ্লেষণ আছে তা ব্যতীত। আল্লাহ তাআলা প্রিয় ভাইয়ের এ প্রচেষ্টাকে কবুল করুন এবং এটাকে দুনিয়াব্যাপী তাঁর বান্দাদের জন্য উপকারী করুন।

 নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, নিকটবর্তী এবং দুআ কবুলকারী। মুহাম্মাদ তাকী উসমানী সহকারী পরিচালক, জামিয়া দারুল উলুম করাচী ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪০ হিজরী [১] সহকারী প্রধান, মাজমাউল ফিকহিল ইসলামী, জিদ্দা। সহকারী পরিচালক, জামিয়া দারুল উলুম করাচী, পাকিস্তান। সাবেক বিচারপতি, শরীয়াহ অ্যাপিলেইট বেঞ্চ, সুপ্রিম কোর্ট অব পাকিস্তান। ১১


মাইখ ড. হাসান আশ-শাফিয়ী হাফিযাহল্লাহ
মূল্যায়ন প্রেরক :_____________________ 
হাসান আশ-শাফিয়ী, কায়রাে। শাইখ ড. হাইসাম আল-হাদ্দাদ হাফিযাহুল্লাহ। সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ তাআলার। সালাত ও সালাম বর্ষিত হােক সায়্যিদুনা রাসূলুল্লাহর ওপর এবং তাঁর পরিবার-পরিজন, সাহাবায়ে কেরাম ও তাঁদের অনুসরণকারীদের ওপর। বাস্তবেই আকীদায় মতানৈক্যপূর্ণ বিষয়ের তুলনায় সর্বসম্মত বিষয় অনেক বেশি, যেমনটি শাইখ হাদ্দাদ বলেছেন। বিষয়টি সুন্দর ও আনন্দদায়ক। আমরা এর জন্য আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া জ্ঞাপন করি। তিনি যেমনটি বলেছেন, বাস্তবতাও তাইআকীদার সর্বসম্মত বিষয়গুলাে ইসলামী ঐক্যের পুনর্জাগরণের উদ্দেশ্যে গৃহীত মহৎ উদ্যোগসমূহের মজবুত ভিত্তি হতে পারে।

 ইসলামী ঐক্য আজ রুগ্নতা ও ভঙ্গুরতার নানা উপসর্গে আক্রান্ত। উন্মাহর শত্রুরা প্রত্যেক অঞ্চলেই ঐক্যের পথে কিছু বাস্তব আর কিছু কৃত্রিম সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। দাওয়াতের ময়দানে কর্মরতদের উচিত এসব সমস্যার মুকাবিলায় ধৈর্যের পরিচয় দেওয়া, আল্লাহর প্রতি সুধারণা পােষণ করা এবং তাওয়াক্কুলের রজ্জু আঁকড়ে ধরা। যারা উত্তমরূপে কার্য সম্পাদন করে আল্লাহ তাআলা তাদের শ্রমফল নষ্ট করেন না। এই সংক্ষিপ্ত তবে পূর্ণাঙ্গ আকীদার ভাষ্যে একটি চমৎকার আকীদাগত ঐক্য উদ্ভাসিত হয়। বিশেষত আহলুল আসার, মাতুরিদিয়্যাহ-আশাইরা ও সুফিয়্যাহ-এর মাঝে, যা নিকট ভবিষ্যতে ইবাযিয়্যাহ [ay]- [১] চেয়ারম্যান, মাজমাউল লুগাতিল আরাবিয়া, কায়রোে। সদস্য, হাইআতু কিবারিল উলামা, আল- আযহার।

 [২] লেখক ড. হাইসাম হাফিযাহুল্লাহ অনুবাদককে জানিয়েছেন, আপাতত ইবাযিয়্যাহ সম্প্রদায়কে ১২ মাইখ ড. হাসান আশ-শাফিয়ী হাফিযাহল্লাহর মূল্যায়ন প্রেরক : হাসান আশ-শাফিয়ী, কায়রাে। প্রাপক : শাইখ ড. হাইসাম আল-হাদ্দাদ হাফিযাহুল্লাহ। সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ তাআলার। সালাত ও সালাম বর্ষিত হােক সায়্যিদুনা রাসূলুল্লাহর ওপর এবং তাঁর পরিবার-পরিজন, সাহাবায়ে কেরাম ও তাঁদের অনুসরণকারীদের ওপর। বাস্তবেই আকীদায় মতানৈক্যপূর্ণ বিষয়ের তুলনায় সর্বসম্মত বিষয় অনেক বেশি, যেমনটি শাইখ হাদ্দাদ বলেছেন। বিষয়টি সুন্দর ও আনন্দদায়ক। আমরা এর জন্য আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া জ্ঞাপন করি। তিনি যেমনটি বলেছেন, বাস্তবতাও তাইআকীদার সর্বসম্মত বিষয়গুলাে ইসলামী ঐক্যের পুনর্জাগরণের উদ্দেশ্যে গৃহীত মহৎ উদ্যোগসমূহের মজবুত ভিত্তি হতে পারে। ইসলামী ঐক্য আজ রুগ্নতা ও ভঙ্গুরতার নানা উপসর্গে আক্রান্ত। উন্মাহর শত্রুরা প্রত্যেক অঞ্চলেই ঐক্যের পথে কিছু বাস্তব আর কিছু কৃত্রিম সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে।

 দাওয়াতের ময়দানে কর্মরতদের উচিত এসব সমস্যার মুকাবিলায় ধৈর্যের পরিচয় দেওয়া, আল্লাহর প্রতি সুধারণা পােষণ করা এবং তাওয়াক্কুলের রজ্জু আঁকড়ে ধরা। যারা উত্তমরূপে কার্য সম্পাদন করে আল্লাহ তাআলা তাদের শ্রমফল নষ্ট করেন না। এই সংক্ষিপ্ত তবে পূর্ণাঙ্গ আকীদার ভাষ্যে একটি চমৎকার আকীদাগত ঐক্য উদ্ভাসিত হয়। বিশেষত আহলুল আসার, মাতুরিদিয়্যাহ-আশাইরা ও সুফিয়্যাহ-এর মাঝে, যা নিকট ভবিষ্যতে ইবাযিয়্যাহ [ay]- [১] চেয়ারম্যান, মাজমাউল লুগাতিল আরাবিয়া, কায়রোে। সদস্য, হাইআতু কিবারিল উলামা, আল- আযহার। [২] লেখক ড. হাইসাম হাফিযাহুল্লাহ অনুবাদককে জানিয়েছেন, আপাতত ইবাযিয়্যাহ সম্প্রদায়কে ১২

শাইখ ড. খাইরুদ্দীন ক্লারামান হাফিযাহল্লাহর মূল্যায়ন 
জনাব ড. হাইসাম আল-হাদ্দাদ হাফিযাহুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। প্রথমত এ মহৎ প্রচেষ্টার জন্য আমি আন্তরিক শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। এটি আমাকে ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহর আল-ফিকহুল আকবার- এর কথা মনে করিয়ে দেয়, যা সংকলনের উদ্দেশ্য ছিল আকীদা ও ঈমান অধ্যায়ে মুসলমানদের সর্বসম্মত বিষয়গুলাে উল্লেখ করা। আকীদার এই পাঠটি আমি পড়ে দেখেছি। দ্বীন ও আকীদার মৌলিক বিষয়গুলাে নিয়েই এই রচনা; আশআরী, মাতুরীদী ও আহলুল আসার তিনটি ধারার ঐকমত্যপূর্ণ ও সর্ববাদিসম্মত একটি দৃষ্টিকোণ থেকে এটি রচিত হয়েছে; মুসলমানদের মাঝে ঐক্য সৃষ্টিটের প্রত্যাশায়। তবে বইটির তাকদীর অধ্যায়ে আমার একটি পর্যবেক্ষণ রয়েছে। এ অধ্যায়ের ভাষ্য থেকে একদিকে বুঝে আসেমানুষের ভাগ্য অনাদিকাল থেকেই লিখিত রয়েছে। অপরদিকে একই ভাষ্য থেকে এও বুঝে আসে যে, মানুষ তার নিজ কর্মের দায়িত্বশীল এবং তার কর্ম তারই উপার্জন বা সক্রিয়তার সাথে সম্পৃক্ত।

 বাহ্যত দুটি বিষয় পরস্পর বিরােধী মনে হয়। তাই আমার মতে (আল্লাহই ভালাে জানেন) এখানে এমন একটি বাক্য বাড়ানাে দরকার, যার মর্মার্থ হবেবাহ্যত মানুষের তৎপরতা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জিত কর্মও আল্লাহর কাদীম তথা অনাদি ইলম-এর অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ পাক ভবিষ্যতে কী ঘটবে তা জানেন এবং তদানুযায়ী তাকদীর লিখেছেন। তিনি আগেই সবকিছু লিখেছেন এবং সেটা পরে জেনেছেন এবং লেখার ফলেই সেগুলোে ঘটছে এমন নয়। [১] তুরস্কের শীর্ষ আলিম। ১৪ শাইখ ড. খাইরুদ্দীন ক্লারামান হাফিযাহল্লাহর মূল্যায়ন জনাব ড. হাইসাম আল-হাদ্দাদ হাফিযাহুল্লাহ, আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। প্রথমত এ মহৎ প্রচেষ্টার জন্য আমি আন্তরিক শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। এটি আমাকে ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহর আল-ফিকহুল আকবার- এর কথা মনে করিয়ে দেয়, যা সংকলনের উদ্দেশ্য ছিল আকীদা ও ঈমান অধ্যায়ে মুসলমানদের সর্বসম্মত বিষয়গুলাে উল্লেখ করা। আকীদার এই পাঠটি আমি পড়ে দেখেছি। দ্বীন ও আকীদার মৌলিক বিষয়গুলাে নিয়েই এই রচনা; আশআরী, মাতুরীদী ও আহলুল আসার তিনটি ধারার ঐকমত্যপূর্ণ ও সর্ববাদিসম্মত একটি দৃষ্টিকোণ থেকে এটি রচিত হয়েছে; মুসলমানদের মাঝে ঐক্য সৃষ্টিটের প্রত্যাশায়। তবে বইটির তাকদীর অধ্যায়ে আমার একটি পর্যবেক্ষণ রয়েছে। এ অধ্যায়ের ভাষ্য থেকে একদিকে বুঝে আসেমানুষের ভাগ্য

 অনাদিকাল থেকেই লিখিত রয়েছে। অপরদিকে একই ভাষ্য থেকে এও বুঝে আসে যে, মানুষ তার নিজ কর্মের দায়িত্বশীল এবং তার কর্ম তারই উপার্জন বা সক্রিয়তার সাথে সম্পৃক্ত। বাহ্যত দুটি বিষয় পরস্পর বিরােধী মনে হয়। তাই আমার মতে (আল্লাহই ভালাে জানেন) এখানে এমন একটি বাক্য বাড়ানাে দরকার, যার মর্মার্থ হবেবাহ্যত মানুষের তৎপরতা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জিত কর্মও আল্লাহর কাদীম তথা অনাদি ইলম-এর অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ পাক ভবিষ্যতে কী ঘটবে তা জানেন এবং তদানুযায়ী তাকদীর লিখেছেন। তিনি আগেই সবকিছু লিখেছেন এবং সেটা পরে জেনেছেন এবং লেখার ফলেই সেগুলোে ঘটছে এমন নয়। [১] তুরস্কের শীর্ষ আলিম। ১৪


মৌলিক আকীদা সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআলার। সালাত ও সালাম বর্ষিত হােক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর, তাঁর পরিবারবর্গ ও সকল সাহাবীগণের ওপর। এটি মুসলমানদের সর্বসম্মত আকীদার একটি সংক্ষিপ্ত ভাষ্য। প্রধান মূলনীতি আল্লাহর প্রতি ঈমান, তাঁর নবী মুহাম্মাদ -এর প্তি ঈমান ও শেষদিবসের প্রতি ঈমান আল্লাহ তাআলাই জগতের রব, প্রতিপালক। তিনি সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা। সকল কিছুর মালিক। সকল কিছুর সম্পাদনকারী, নিয়ন্ত্রণকারী। সকল ক্ষেত্রে তিনিই বিধানদাতা, ফায়সালাকারী। সকল কিছু তাঁর অনুগত এবং আজ্ঞাধীন। আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অস্তিত্বদাতা। তিনি পরম, সুমহান ও সর্বসুন্দর। তিনি দয়াময়, পরম দয়ালু। একঅদ্বিতীয়। কারও মুখাপেক্ষী নন। সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী।

 তাঁর কোনাে সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। তাঁর কোনাে অংশীদার নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সমগ্র সৃষ্টির নিয়ন্ত্রক। কোনাে তন্দ্রা বা নিদ্রা তাঁকে স্পর্শ করে না। আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে সব তাঁরই। তিনি মহান, শ্রেষ্ঠ। বেনিয়ায অমুখাপেক্ষী, সকল প্রশংসা তাঁর। তিনি প্রতিটি বিষয়ে পরিপূর্ণ ক্ষমতাবান। তার রয়েছে সুন্দরতম নামসমূহ এবং সুমহান গুণাবলি। আসমান এবং যমীনের সর্ববিষয়ে তিনি জ্ঞাত। সকল বিষয়ে মহাজ্ঞানী। যাবতীয় জিনিসকে তিনি নিজ ক্ষমতা দ্বারা পরিবেষ্টন করে রেখেছেন। আসমান ও যমীনের সকল কিছু তাঁর সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে, ১৮ মৌলিক আকীদা সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআলার। সালাত ও সালাম বর্ষিত হােক রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর, তাঁর পরিবারবর্গ ও সকল সাহাবীগণের ওপর। এটি মুসলমানদের সর্বসম্মত আকীদার একটি সংক্ষিপ্ত ভাষ্য।

 প্রধান মূলনীতি আল্লাহর প্রতি ঈমান, তাঁর নবী মুহাম্মাদ -এর প্তি ঈমান ও শেষদিবসের প্রতি ঈমান আল্লাহ তাআলাই জগতের রব, প্রতিপালক। তিনি সকল কিছুর সৃষ্টিকর্তা। সকল কিছুর মালিক। সকল কিছুর সম্পাদনকারী, নিয়ন্ত্রণকারী। সকল ক্ষেত্রে তিনিই বিধানদাতা, ফায়সালাকারী। সকল কিছু তাঁর অনুগত এবং আজ্ঞাধীন। আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অস্তিত্বদাতা। তিনি পরম, সুমহান ও সর্বসুন্দর। তিনি দয়াময়, পরম দয়ালু। একঅদ্বিতীয়। কারও মুখাপেক্ষী নন। সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী। তাঁর কোনাে সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন। তাঁর সমতুল্য কেউ নেই। তাঁর কোনাে অংশীদার নেই। তিনি চিরঞ্জীব, সমগ্র সৃষ্টির নিয়ন্ত্রক। কোনাে তন্দ্রা বা নিদ্রা তাঁকে স্পর্শ করে না। আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে সব তাঁরই। তিনি মহান, শ্রেষ্ঠ। বেনিয়ায অমুখাপেক্ষী, সকল প্রশংসা তাঁর। তিনি প্রতিটি বিষয়ে পরিপূর্ণ ক্ষমতাবান। তার রয়েছে সুন্দরতম নামসমূহ এবং সুমহান গুণাবলি। আসমান এবং যমীনের সর্ববিষয়ে তিনি জ্ঞাত। সকল বিষয়ে মহাজ্ঞানী। যাবতীয় জিনিসকে তিনি নিজ ক্ষমতা দ্বারা পরিবেষ্টন করে রেখেছেন। আসমান ও যমীনের সকল কিছু তাঁর সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে,

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ