Author অনীশ দাস অপু pdf boi
Publisher অনিন্দ্য প্রকাশ pdf book download
ISBN 9789844140226
Edition 2nd Printed, 2011
Number of Pages 136
Country বাংলাদেশ
Language বাংলা
'The Naked Face' - This is the most popular novel scene 2011 by good reader's, we added this book the Naked Face PDF Download Bangla Anubad on our website.The Naked Face PDF Is a English Novel & It's Translate By Anish Das Apu. The Naked Face PDF By Anish Das Apu Books PDF Download Free & Book Review. দ্য নেকেড ফেস PDF Download Free Link ⤵️
সিডনি শেলডনের বইয়ের একটা ম্যাজিক আছে। ম্যাজিকটা হচ্ছে আপনি তার বই হাতে নিবেন। কয়েকপাতা এক নিঃশ্বাসে পড়ার পর ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখবেন একঘন্টা ধরে পড়ছেন। এমনি কোন বই একঘন্টা ধরে পড়তে গেলে কয়েকবার হয়তো ব্রেক নেন কিন্তু ওনার বইয়ে সময়ের ব্যাপারটা আপনি টেরই পাবেন না। সাধারণত ব্যস্ততা থাকলে আমি সিডনির বইয়ে হাত দিই না। কারণ একবার পড়তে শুরু করলে দিনদুনিয়া ভুলে যাই।
নিউইয়র্কের বিখ্যাত সাইকোঅ্যানালিস্ট জাড স্টিভেনসের কাছে বিভিন্ন স্বভাবের অদ্ভুত সব রােগীর সমাগম ঘটে। তাদের মধ্যে একজন সমকামী হ্যানসন, জাডের একজন পুরােনাে রােগী। হঠাৎ একদিন হ্যানসন মারা গেল -পিঠে ছুরি খেয়ে। অন্যদিকে ক্যারলের সারা শরীর অ্যাসিড দিয়ে ঝলছে দিল কে যেন, সীমাহীন নির্যাতনের মধ্যে মৃত্যু ঘটল তার। নিউইয়র্কের বিখ্যাত সাইকোঅ্যানালিস্ট জাড। স্টিভেন্স এদের দুজনকেই চেনে। এদের মৃত্যুর জন্য তাকে দায়ী করা হল।
লেফটনেন্ট ম্যকগ্রিভি আর ডিটেকটিভ এ্যাজেলি এই কেসের দায়িত্বে আছেন। কিন্তু ম্যাকগ্রিভি তাে আসল খুনী বাদ দিয়ে জাডের পিছনেই লেগে আছেন, কোন পুরােনাে শত্রুতার জের ধরে নয়তাে? জাড়কে কয়েকবার হত্যার চেষ্টা করা হলাে। প্রতিবারেই ভাগ্য জোরে বেঁচে গেল জাড়, কিন্তু কতদিন? প্রাইভেট ডিটেকটিভ মুডির সাহায্য নিলেন জাড় কিন্তু তাকেও হত্যা করা হলাে নির্মমভাবে। অনুবাদকের পরিচয়/ অনীশ দাস অপু।জন্ম ৫ই ডিসেম্বর ১৯৬৯। জম্মস্থান: বরিশাল। পিতা প্রয়াত লক্ষ্মীকান্ত দাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে অনার্সসহ এমএ করেছেন ১৯৯৫ সালে। লেখালেখির প্রতি অনীশের ঝোক। ছেলেবেলা থেকে। ছাত্রাবস্থায় তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় সাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকাগুলােতে। ফিচার, গল্প এবং উপন্যাস অনুবাদ করেন। হরর এবং থ্রিলারের প্রতি তাঁর ঝোঁকটা বেশি।
তবে সায়েন্স। ফিকশন, ক্ল্যাসিক এবং অ্যাডভেঞ্চারধর্মী উপন্যাসও কম অনুবাদ করেননি। এ পর্যন্ত তাঁর অনূদিত গ্রন্থসংখ্যা ৮০-র বেশি। তিনি বেড়াতে ভালােবাসেন, তবে শহরের চেয়ে গ্রামই তাঁকে টানে বেশি। আড্ডা খুব একটা দেন না এ লেখক। অবশ্য অবসর খুব কমই মেলে তাঁর। যেটুকু অবসর পান ভালােবাসেন একমাত্র কন্যা পূজা পারমিতার সঙ্গে খুনসুটি করতে এবং কম্পিউটারে মেয়ের সঙ্গে মজার মজার কার্টুন দেখতে। যদি একটু বেশি অবসর মেলে বিশ্বসেরা হরর ছবিগুলাে দেখেন, সঙ্গী করতে চান। জীবনসঙ্গিনীকে। কারণ একা হরর ছবি দেখেতে ভয় লাগে অনীশের। কিন্তু তাঁর অর্ধাঙ্গিনী হরর ছবি মােটেই ভালােবাসেন না। তখন লেখককে ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে একাই... অনীশ লেখার পাশাপাশি সাংবাদিকতাও করেন। তবে লেখাই তাঁর মূল পেশী ও নেশা। তাঁর ভক্তদের জন্যে তিনি নিরলস অনুবাদ করে চলেছেন দুর্দান্ত থ্রিলার, গা-কাঁপানাে হরর, চমপ্রদ সায়েন্স ফিকশনসহ আরও কত কী বই...!
লেখকের পরিচয়/ সিডনি শেলডন। একজন অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী লেখক ছিলেন। তিনি বিখ্যাত হন যখন তিনি ৫০ বছর বয়স পূর্ণ করেন এবং তিনি সেরা-বিক্রয়কৃত উপন্যাস যেমন মাস্টার অফ দ্য গেম (১৯৮২), দ্যা আদার সাইড অফ দ্য মিডনাইট (১৯৭৩) এবং রেজ অফ অ্যাঞ্জেলস (১৯৮০) লিখতে শুরু করেন। তিনি হলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ষষ্ঠ লেখক বিক্রেতা। দশ বছর বয়সে সিডনি প্রথম | আয় করেন। তিনি একটি কবিতার জন্য ৫ ডলার পান। ডিপ্রেশনের মধ্যে, তিনি ভেটেনারি কাজ। করতেন।তিনি ১৮টি থ্রিলার উপন্যাসের লেখক (যা ৩০০ মিলিয়ন কপির বেশি বিক্রিত)। তিনি দুশােটির বেশি টেলিভিশন স্ক্রিপ্ট লেখেন। তিনি ২৫টি বড় সিনেমা এবং ৬টি নাটক তৈরি করেন।
সিডনির যত বইয়ের অনুবাদ আছে তারমধ্যে সবচেয়ে পাতলা,স্বল্প পৃষ্ঠার বই হচ্ছে 'দ্য নেকেড ফেস'। একশ চৌত্রিশ পাতার এই বই আপনাকে এত থ্রিল দেবে যতটা হয়তো এক হাজার চৌত্রিশ পাতার থ্রিলারেও পাবেন না। সিডনির সবচেয়ে বড় গুন উনি অযথা একটা শব্দও ব্যবহার করেন না। সিধা পয়েন্টে কথা বলেন। আর ঠিক এই ধরনের লেখাই আমি আমার টাইপের বলে মনে করি। তাই সিডনি আমার প্রিয় লেখক।
কাহিনী সংক্ষেপ- জাড স্টিভেন্স একজন সাইক্রিয়াটিস্ট। বিভিন্ন ধরনের অদ্ভুত সব রোগী তার কাছে আসে। যেমন হ্যারিসন বার্ক,যার সবসময় মনে হয় তাকে কেউ খুন করার চেষ্টা করছে। অথবা টেরি যে একজন হলিউড তারকা তার প্রচুর শারীরিক চাহিদা হওয়া সত্ত্বেও সে এমনসব পুরুষদের বিয়ে করে যারা শারীরিকভাবে অক্ষম। আবার অ্যান ব্লেক, সুন্দরী একজন নারী যে তার কি সমস্যা সেটাই খুলে বলতে চায় না ডক্টরকে।
এই ডক্টরের এক সমকামী রোগীকে দিয়েই গল্প শুরু। জন হ্যানসন। ডক্টরের চেম্বার থেকে বের হয়েই খুন হয়ে যায় সে।এরপর সংঘটিত হয় আরো কিছু খুন। ডাক্তারের জীবনের ওপরও নেমে আসে কালো ছায়ার থাবা।
জাডের সবসময় মনে হয় কেউ একজন তাকে খুন করতে চাইছে। কিন্তু অফিসার ম্যাকগ্রিভি তার কথা বিশ্বাস করে না। তার ধারণা ডাক্তার নিজেই এই ফাঁদগুলো তৈরি করে,কারণ সেই অপরাধী। কিন্তু ম্যাকগ্রিভির সঙ্গী অ্যাঞ্জেল বিশ্বাস করে জাডকে। সে গোপনে জাডকে সহায়তা করে, পরামর্শ দেয় তারপরেও একপর্যায়ে প্রাইভেট ডিটেক্টিভের সাহায্য নিতে হয় জাডকে।
এই গল্পের বিশেষত্ব হচ্ছে,বেশ কয়েকবার আপনি নিশ্চিত হবেন আপনি খুনী ধরে ফেলেছেন এবং প্রতিবার লেখক আপনাকে বোকা বানিয়ে দেবেন। আপনাকে এমন ভাবাতে পারাটাও হবে লেখকের স্বার্থকতা। সবমিলিয়ে স্বল্প পৃষ্ঠার এই বইটা চরম থ্রিলিং এবং পেজ টার্নার। সময় কাটানোর জন্য এই বই আদর্শ।
দ্য নেকেড ফেস pdf বই রিভিউ ২
ভূমিকাঃ "জীবন সরু সুতাের মতাে। এক সেকেন্ড লাগে ছিড়ে যেতে।"-কথাটি দ্বারা সে ঠিক বুঝতে পারলাে তার জীবন এখন হুমকির মুখে। কেউ তাকে খুন করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। সে জানে না কেনাে তাকে কেউ খুন করবে? এই রহস্য আমি উদঘাটন করেছি। এবার আপনার পালা। এক গভীর। রহস্যের উপাখ্যানে তৈরি এই বইটির রিভিউয়ে আপনাকে স্বাগতম জানাচ্ছি। আমার উদ্দেশ্য আপনাকে আগ্রহী করে তােলা। কেউ একজনও আগ্রহ বােধ করলেই আমার স্বার্থকতা।
কাহিনী সংক্ষেপ পরপর দু'জন ব্যক্তি খুন হয়ে গেলাে। একজনকে ছুরি মেরে হত্যা করা হলাে। আরেকজনকে হত্যা করা হলাে সারা শরীরে এসিড দিয়ে খুব নৃশংসভাবে। এই দুইজনের সাথেই ড. জাড স্টিভেলের যােগাযোগ ছিল। প্রথমজন ছিল জাডের একজন রােগী, নাম জন হ্যানসন। আর দ্বিতীয় জন ছিল জাডের অফিসের রিসেপশনিস্ট। তার নাম ক্যারল। ক্যারলকে রূপবতী একজন যুবতী বলা যায় নিঃসন্দেহে। প্রথমজন রােগী আর দ্বিতীয় জন নিজ অফিসের রিসেপশনিস্ট বলে জোড়া খুনের দায় এসে পড়লাে ড, জাডের। কাঁধে। ড, জাড স্টিভেন্স পেশায় একজন সাইকোঅ্যানালিষ্ট। নামডাক ভালােই আছে তার।
কিন্তু পরপর দুইটা খুন করার জন্য ডিটেকটিভদের নজরে পড়লােড, জাড। হােমিসাইড ডিভিশনের দুই ডিটেকটিভ একজনের নাম লেফটেন্যান্ট ম্যাকগ্রিভি ও অপরজনের নাম ফ্রাঙ্ক অ্যাঞ্জেলি। ড, জাড ডিটেকটিভদের কথা শুনেই কেননার্ভাস হয়ে পড়লাে। জোড়া খুনের জন্য অন্য কাউকে যেমন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, তেমনি ড. জাড়কেও নির্দোষ ভাবার যেন অবকাশ মিলছে না। বর্তমানে ড, জাডের পরিচয় হলাে সন্দেহমান একজন খুনি। কিন্তু কিছুদিন পরেই ড. জাড বুঝতে পারলাে তাকেও খুন করার চেষ্টা চালাচ্ছে খুনি। আর যে বা যারা তাকে খুন করতে চাইছে তারাই খুন করেছে হানসন আর ক্যারলকে। ড, জাড এটা নিশ্চিত কিন্তু কে বা কারা তাকে মারতে চাই এবং মােটিভ কি তাকে খুন করার তার কিছুই অনুধাবন করতে পারছে না। ম্যাকগ্রিভি আর অ্যাঞ্জেলিকে যেন সে বারবার 'দুষ্ট রাখাল আর নেকড়ের কাহিনী'-বলে চলেছে। হাজার ভেবেও সে তার শত্রুর সংখ্যা বের করতে পারছে না।
হঠাৎ করে ড, জাড হয়ে পড়ে অন্যরকম। কে তাকে খুন করতে চাইছে আর এর পেছনে খুনির মােটিভ কি এসব যখন কিছুই জানা যাচ্ছিল না তখন সে নিজেকে কিছুটা পাগল ভাবা শুরু করলাে। কিন্তু ড, জাড যদি পাগল না হয় তাহলে? সত্যিই কেউ খুন করতে চাই তাকে এটা মাথায় নিয়ে ড, জাড ছুটে গেলাে। এক প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটরের কাছে। তার নাম নরম্যান জেড মুডি। মাত্র কয়েকদিনের মাঝেই মুডি জেনে যায় কে ড, জাড়কে মারতে চাই। ড. জাড়কে সে যখন জানাতে চাইলাে তখনই মুডিও খুন হয়ে গেলাে। আরও একটি খুন হওয়াতে ড, জাড় প্রায় উন্মাদ হয়ে উঠলাে। কিন্তু মুড়ি মারা যাওয়ার আগে। ফোনে একটা নাম বলেছিল ড, জাড়কে। "ডন ভিনটন"। কিন্তু এই নামের কারও তথ্যই পাওয়া গেলাে। না।
আশ্চর্য হলােড, জাড। কে এই ডন ভিনটন। কেনােই বা তাকে মারতে চাই সে? আর কেনােই বা সে তার রােগী আর রিসেপশনিস্টকে খুন করলাে? ড. জাড নিজেকে বাঁচানাের জন্য যেমন মরিয়া হয়ে উঠলাে। তেমনই খুনির মােটিভ জানার জন্যও হয়ে উঠলাে মরিয়া। কিন্তু" ঘরের শত্রু বিভীষণ"- প্রবাদটা। থাকলেও ড, জাড যেনাে তা বেমালুম ভুলে গেলাে। আর হােমিসাইড ডিভিশনের দুই ডিটেকটিভও যেনােড, জাডের এই রহস্যের কিনারা করতে পারলাে না। কিন্তু অবশেষে যা ঘটলাে তা ঐ প্রবাদটাকেই মনে করিয়ে দেয়।
ড, জাড কল্পনাও করেনি। কিন্তু এটা প্রথম থেকেই হােমিসাইড ডিভিশনের দুই জনের একজন আন্দাজ করতে পেরেছিলাে। কে সে? ম্যাকগ্রিভি নাকি অ্যাঞ্জেলি?ড, জাড কি প্রাণে বাঁচতে পেরেছিলাে? আর তাকে খুন করার মােটিভটা আসলে কি ছিল? আর ডন ভিনটনই বা কে? মুডি কি সত্যটা জেনেছিলাে? এতাে এতাে রহস্যকে একসাথে উদঘাটন করার জন্য আপনাকে পাঠ করতে হবে অসাধারণ এই বইটি।
পাঠ প্রতিক্রিয়া একটা তৃপ্তিকর ও সুখপাঠ্য বই বললেও কম বলা হবে। এই বইয়ের রহস্যটা যে এতােটাই আমাকে আচ্ছন্ন করে রেখেছিল যেনাে আমি তন্দ্রার মাঝে স্বপ্ন দেখছিলাম। আর সবকিছু যেনাে তাড়াতাড়ি ঘটে গেলাে। একের পর এক টুইস্ট আমাকে এতােটা আকৃষ্ট করেছে যে আমি চাইলেও জোড় করে বইটা পড়া বাদ দিতে পারি নি। বারবার একে ওকে সন্দেহ করতে করতে শেষটা যখন পড়ে ফেললাম তখন মনে হলাে আহারে বেচারা ড, জাড। মানুষের জীবনে মৃত্যুর হুমকিটা যে কিরূপ তা উপলব্ধি করতে পেরেছি হাড়ে হাড়ে। বইটা যেনাে আপনাআপনিই অবাক করা এক বিষ্ময়ের সাথে জড়িত। এক স্নায়ুযুদ্ধের সাথে যেতে হয়েছে। যতবার সন্দেহ হয়েছে ততবার বােকা বনে গেছি। নিজেকে তখন অধম আর মর্কট বলে মনে হয়েছে।
লেখক সিডনি শেলডনের এটাই আমার প্রথম পড়া বই ছিল। আর কি কাকতালীয় ব্যাপার লেখকেরও। এটাই লেখা প্রথম বই। আর সিডনি শেলডন যেন রহস্যোপন্যাসের জগতে এক শক্তিশালী নাম। এটুকু বুঝতে বিন্দুমাত্র দেড়ি লাগেনি। সিডনি শেলডনের লেখা প্রথম এই বইটিকে তাই বােধহয় নিউইয়র্ক টাইমসও বছরের সেরা রহস্যোপন্যাসে অভিহিত করেছিল। আমি যেনাে কয়েক মুহুর্তেই পড়ে ফেললাম আর জেনে গেলাম সমস্ত রহস্যের মূল কি ছিল। আর আমিও যেনাে ডিটেকটিভ হয়ে গিয়ে সবকিছু উদঘাটন করে ফেললাম। একজন পাঠক হিসেবে মনে হয় নি নিজেকে। মনে হয়েছে আমি নিজেই যেনাে বইটির যে কোনাে এক চরিত্র। সে চরিত্র লেখক হয়তাে নিজেও লিখে নি বইটিতে।
অনুবাদকের অনুবাদের দক্ষতা নিয়ে বলার কিছু নেই। অনুবাদের জগতে অনীশ দাস অপু এক শক্তিশালী নাম। বাংলা ভাষায় এমন অনুবাদক খুব কমই আছে যারা এত দক্ষতার সাথে অনুবাদ করে। পুরাে বইটি। জুড়ে যে রহস্যের জাল লেখক বিছিয়ে রেখেছিলেন তা বাংলা ভাষা-ভাষী পাঠকের হৃদয়ে বিস্তার করিয়েছে অনুবাদক অনীশ দাস অপু।
বইটি নির্দ্বিধায় পড়তে পারেন যারা রহস্যকে ভালােবাসেন। আর যারা ভালােবাসেন না তারাও পড়তে। পারেন। হয়তােবা আপনিও রহস্য প্রেমী হয়ে যাবেন। অন্তত একবার পড়ুন আর উপলব্ধি করুন রহস্য কতটা গভীর আর বিস্তৃত হতে পারে।
ব্যক্তিগত রেটিংও ৪.৮৫/৫
রিভিউ লিখেছেন 💕 নিষাদ নিনিত।
The Naked Face PDF Download Bangla Anubad
©️Jannatul Firdous
0 মন্তব্যসমূহ
ℹ️ Your Opinion is very important to us, Please Writer your comment below about this Post.....