লেখক : সাহাদাৎ হোসেন
প্রকাশনী : কাব্যগ্রন্থ প্রকাশন
বিষয় : ইংরেজি ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষা
পৃষ্ঠা : 1120, কভার : পেপার ব্যাক
ভাষা : English, বাংলা
প্রথম ডোজ- Requisites for acquiring skill In spoken english
দ্বিতীয় ডোজ- Different Types of Sentences used In Spoken English
তৃতীয় ডোজ- Conversation In English With spoken English
চতুর্থ ডোজ- Vocabulary with Word book In spoken English
পঞ্চম ডোজ- Short Freehand Writing In spoken English
এই পাঁচটি ডোজ-এ যা যা শিখতে পারবেন
১. প্রতিটি ডোজে আছে বাংলা উচ্চারণ, অর্থ ও ব্যবহার করার কোলাকৌশল।
২. গ্রামারের রুলস ব্যবহার করে স্পোকেন ইংরেজি শিখা
৩. একাডেমিক, অনএকাডেমিক, বিসিএস ও ভর্তি নিয়োগের উপযোগী
৪. শর্ট রাইটিং পার্ট এর মাধ্যমে Composition, Essay, Paragraph, Letter, E-mail, Dialogue, Report, Summarizing, Application, Story, Graph।
FIRST DOSE REQUISITES FOR ACQUIRING SKILL IN SPOKEN ENGLISH
(ইংরেজিতে কথোপকথনে দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ) তোমাদের মধ্যে অনেকেই ইংরেজিতে কথা বলতে পার না। কেউ তোমাদের ইংরেজিতে প্রশ্ন করলে তার অর্থ বুঝে সঠিক উত্তরটি শুদ্ধ ইংরেজিতে চটপট বলতে পার না। উত্তরটি হয়তো লিখতে পারবে, কিন্তু বলতে গেলেই যত অসুবিধা। এর কারণ কী? এর কারণ হল ছোটবেলা থেকে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাসের অভাব। তাই তোমরা এখন থেকে যদি নিয়মিত ইংরেজি বলা অভ্যাস কর, তা হলে দেখবে যে কয়েক মাসের মধ্যে ইংরেজি বলার অসুবিধাগুলি (লজ্জা, ভয়, জিহ্বার জড়তা ইত্যাদি) অনেকখানি কাটিয়ে উঠেছ। প্রথম প্রথম ভুল হবে, প্রশ্নের উত্তর দিতে দেরি হবে, ইংরেজি বলতে বলতে আটকে যাবে, হয়তো নিরুৎসাহ বোধ করবে; কিন্তু অভ্যাস ছাড়বে না। ইংরেজি বলা অভ্যাস করে চলবে। কারণ জলে বার বার না নামলে যেমন সাঁতার শেখা যায় না, তেমনি তুমি ইংরেজি না বললে কোনও বই বা কোনও শিক্ষক তোমাকে ইংরেজি বলা শেখাতে পারবে না। শুধু বই পড়ে ইংরেজিতে কথাবার্তা বলতে শেখা যায় না। সুতরাং বন্ধুদের সঙ্গে, শিক্ষকদের সঙ্গে এবং বাড়িতেও তোমরা ইংরেজি বলা অভ্যাস করবে। মনে রাখবে, এই অভ্যাসের গুণেই তুমি অনর্গল শুদ্ধ ইংরেজি বলতে পারবে। এই অভ্যাস কিভাবে করবে এবং ইংরেজির কোন কোন বিষয় বিশেষভাবে শিখবে, সেগুলি এই বই-এর চারটি Part-এ বিভিন্ন Lesson-এ আলোচনা করা হয়েছে।
তোমাদের মধ্যে অনেকের একটা ভুল ধারণা আছে যে, Spoken English-এ ইংরেজি Grammar-এর নিয়ম মানা হয় না, অর্থাৎ অশুদ্ধ ইংরেজি বললেও চলে। এটা ঠিক নয়। অশুদ্ধ বাক্য লিখবেও না, বলবেও না। 'He go' লিখলে যেমন ভুল হয়, 'He gone' বললেও সেই একই ভুল হয়। তবে কিছু কিছু জায়গায় Written English-এর সঙ্গে Spoken English-এর পার্থক্য আছে। যেমন, Spoken English-এ সম্পূর্ণ Sentence না বলে Sentence-এর অংশ (Part of a sentence) বলা হয়। যেমন কেউ যদি প্রশ্ন করে, Where are you going ? তাহলে তোমার উত্তর - To school.
কিন্তু লেখার সময়ে তোমাকে লিখতে হবে- I am going to school.
এরকম আরও পার্থক্য বিভিন্ন Lesson-এ Question Answer এবং Conversation.
স্মরণীয় [To Remember]
ইংরেজি ও বাংলাতে ভাবপ্রকাশের প্রভেদ
1. প্রত্যেক দেশের সভ্যতা ও আদর-আপ্যায়ণ করার নিয়ম ভিন্ন ভিন্ন হয়। বাংলাতে সম্মান দেখানোর জন্য নামের পরে 'বাবু', 'মহাশয়' ইত্যাদি বলা বা লেখা হয়। ইংরেজিতে কিন্তু সেরকম কিছু হয় না। যেমন
কেদারবাবু এসেছেন- Mr Kedar has come [মিস্টার কেদার হ্যাজ কাম্]। 2. বাংলাতে মধ্যমপুরুষের প্রকারভেদ হয় যেমন- তুমি, তুই ও সম্মান দেখানোর জন্য
আপনি। কিন্তু ইংরেজিতে সকলের জন্য You [ইউ] ব্যবহার হয়। যেমন
কি চাই আপনার What do you want [হোয়াট ডু ইউ ওয়ান্ট]? বাংলাতে যেমন 'সে' না বলে 'আপনি' বলা হয়, ইংরেজিতে তেমন হয় না। উদাহরণস্বরূপ-উনি রাত্রে হয়ত আসতে পারেন - He may come at night.
Thank you very mcuh [থ্যাঙ্ক ইউ ভেরি মাচ্
[b] যদি কেউ আপনাকে কিছু দিতে চান, আর আপনি তা নিতে অনিচ্ছুক হন, তবে বাংলার মত বলবেন না যেন 'আমার চাই না' I dn't want [আই ডোন্ট ওয়ান্ট]। বলুন No, thanks [নো, থ্যাঙ্কস্]।
3. আপনি কারও কোন সামান্য কাজ করে দিলেন আর সেই ব্যক্তি আপনাকে বললেন 'thank you'। এখানেই কিন্তু সব শেষ হল না। আপনি চুপ করে থাকলে আপনাকে হয় দেমাকি বা অসভ্য ভাবা হবে। আপনাকে বলতে হবে
১. It's all right [ইট্স অল রাইট], ঠিক আছে বা
2. No mention [নো মেনশন] এ আর এমন কি, অথবা
3. It's fine (ইস্ ফাইন] সব ঠিক আছে বা
4. My pleasure [মাই প্লেজার] আমার আনন্দ বা 5. You're welcome [ইউ আর ওয়েলকাম]-স্বাগত জানাই। যদিও তৃতীয়টাও বিনয় প্রকাশের সর্বোত্তম বাক্য, অন্য দুটোও ব্যবহার করা চলতে পারে।
4. যদি আপনি কাউকে কোনো জিনিস দিতে রাজি হয়ে যান তো বাংলায় বলবেন, আচ্ছা নিন। কিন্তু ইংরেজিতে যদি বাংলার মত বলেন Take it [টেক ইট্] তবে অশিষ্টতা প্রকাশ করা হবে। আপনি বলবেন, With great pleasure [উইথ্ গ্রেট প্লেজার ]। 5. আপনি যদি কোন সামান্য রকমেরও সাহায্য করতে চান কাউকে, যেমন কোন মহিলার কাছ থেকে শিশুকে কোলে নেওয়া বা কোন বৃদ্ধকে তার ভারি জিনিস না বইতে
দিতে চান, তবে বলবেন- Allow me...[ এ্যালাও মি]আমি কি... করতে পারি? 6. আপনি কোনো মহিলা বা বৃদ্ধকে রাস্তা ছেড়ে দিয়ে সরে দাঁড়ালেন তবে বাংলায় বলবেন হয়ত আপনি এগিয়ে চলুন প্রথমে। ইংরেজিতে বলবেন না যেন First you [ফার্স্ট ইউ] বলুন After you [আফটার ইউ]।
7. বাংলাতে আমরা দুঃখ প্রকাশ করি সাধারণত কোন বড় রকমের ভুল হয়ে গেলে
যেমন কাউকে সময় দিয়ে অনুপস্থিত থাকা, অসময়ে কারও সাথে দেখা করতে যাওয়া
ইত্যাদি। কিন্তু ইংরেজিতে কথায় কথায় sorry [সরি], excuse me [এক্সকিউজ মি], pardon [পারডন] ইত্যাদি বলার রেওয়াজ। [a] যদি কারও হাতে অনিচ্ছাকৃতভাবে আপনার হাত লেগে যায় তো সঙ্গে সঙ্গে বলবেন- sorry [সরি]
[b] যদি রাস্তায় দুজন ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে কথা বলতে থাকেন ও আপনাকে ওঁদের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়, তবে বলবেন 'excuse me' [একিউজ মি] অথবা অনেক ব্যক্তির মাঝ থেকে যদি অল্প সময়ের জন্য আপনাকে অন্যত্র যেতে হয়, তখনও বলবেন excuse me.
[c] যদি আপনি কারও সঙ্গে টেলিফোনে বা মুখোমুখি বসে কথা বলছেন, কিন্তু ঠিকভাবে শুনতে পাচ্ছেন না অপর ব্যক্তি কি বলছেন, তখন যেন বলবেন না যে 'কিছু [read more after buy this book original copy]
0 মন্তব্যসমূহ
ℹ️ Your Opinion is very important to us, Please Writer your comment below about this Post.....