ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খৃষ্টান : আল্লামা ইবনুল কায়্যিম জাওযিয়্যাহ রহ । itihasher aynai ihudi-krishtan

  • বই : ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খৃষ্টান
  • লেখক : আল্লামা ইবনুল কায়্যিম জাওযিয়্যাহ রহ
  • প্রকাশনী : মাকতাবাতুন নূর
  • বিষয় : ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  • অনুবাদক : মুফতি আবু তাহের খান
  • সম্পাদক : মুফতি মাহদী আবদুল হালিম
  • পৃষ্ঠা : 416, কভার : হার্ড কভার
  • ভাষা : বাংলা

ইতিহাস এমন এক আয়না, যেখানে সত্যের চশমা পরে সত্যকে দেখা যাবে, মিথ্যার চশমা পরে মিথ্যাকে দেখা যাবে। ইতিহাসের নিজস্ব ভাষা কী? ইতিহাসের কোনো ভাষা নেই। শুধু চোখ আছে। ইতিহাস অনেক কিছুর সাক্ষী হয়। বলার দায়িত্ব নেয় অন্যরা। তাদের সততার উপর ভিত্তি করেই রচিত হয় ইতিহাসের প্রামাণ্যতা। “ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খ্রিষ্টান শুধু ইতিহাসবর্ণনা নয়, এ যেন কালের জবানবন্দি। শতাব্দি আগে নিঃশেষিত কাহিনীর জীবন্ত উপস্থাপনা।

এক রত্তি মিথ্যা নয়; এ ইতিহাসের বর্ণনাকারী স্বয়ং আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা। এ ইতিহাসের সংরক্ষক ‘আলআমিন’ খেতাবে ভূষিত রাহমাতুললিল আলামিন সাইয়িদুল মুরসালিন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। কুরআন ও সুন্নাহয় ইহুদি খ্রিষ্টানের ইতিবৃত্ত নাতিদীর্ঘ বর্ণনায় বিধৃত হয়েছে। তার ওপর ভিত্তি করে এই দুই সম্প্রদায়ের কাছে সংরক্ষিত পবিত্র গ্রন্থের বাগাড়ম্বরের সুলুকসন্ধান করেছেন সূক্ষ্মদর্শী লেখক। সত্য ও বিকৃতির যুগপৎ এনকোয়ারির একটা চুলচেরা বিশ্লেষণ হয়েছে এই বইতে। তাই এটি আপনার ধারণায় বিলক্ষণ পরিবর্তন এনে ঈমানের প্রশান্তি বাড়িয়ে দিবে।

কোনো সাধারণ রচনা নয় এটা, দীর্ঘ অধ্যবসায়ের প্রয়াসলব্ধ সাধনাফল, এটি লেখকের অনবদ্য সৃষ্টি। বইটি লুফে নিতে পরবর্তী বিচারটুকু পাঠকের যিম্মায়।

يريدون ليطفئوا نور الله بأفواههم والله متم نوره ولو كره الكافرون.
“তারা আল্লাহর নূরকে ফুঁ দিয়ে নেভাতে চায়, আর আল্লাহ, তিনি তাঁর নূরকে পূর্ণতাদানকারী, যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে।”
ইহুদি খ্রিষ্টানরা হিংসা ও বিদ্বেষবশত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের গুণাবলি ও নবুওয়ত সংবলিত বাক্যসমূহ তাওরাত ও ইঞ্জিল থেকে মুছে ফেলেছে এবং বিভিন্ন স্থানে বিকৃতি ঘটিয়েছে। কিন্তু আল্লাহ তাআলা সত্যের বিজয় দান করেছেন। আর ইহুদি খ্রিষ্টানরা অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট হয়েছে।
ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম জাওযিয়্যাহ রহ. বক্ষ্যমাণ গ্রন্থে যুগে যুগে ইহুদি নাসারাদের ভ্রষ্টতা ও বিকৃত আকিদা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। যা পাঠকের জ্ঞানের পরিধিকে বহুগুণে বৃদ্ধি করবে।
রব্বে কারিমের দরবারে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি; যার তাওফিকে অনুবাদ গ্রন্থটি পাঠকের সামনে পেশ করতে সক্ষম হয়েছি। শুকরিয়া জানাই বন্ধুবর মুফতি ওমর ফারুক কাসেমীকে; যার অনুবাদ সহযোগিতায় গ্রন্থটি পূর্ণতা পেয়েছে।
এ অনুবাদ গ্রন্থের মূল আরবিটি ছিল - shall, yell age 1 shot fl
আর উর্দু অনুবাদ গ্রন্থের নাম হলো- ৩TE মাকতাবাতুন নূর-এর স্বত্বাধিকারী মাওলানা দিলাওয়ার হুসাইন বইটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ তাআলা এ মেহনতকে কবুল করে নিন। আমিন।
আবু তাহের খান মালিবাগ, ঢাকা-১২১৭

ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খ্রিষ্টান

সকল প্রশংসা আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তাআলার; যিনি আমাদেরকে ঈমানের মহা দৌলত দান করেছেন। দান করেছেন সুস্থ মস্তিষ্ক ও সুবিবেচক অন্তঃকরণ। যার সাহায্যে আমরা সত্যকে বুঝতে ও অনুভব করতে পারি। অবশেষে তিনি আমাদের মধ্যমপন্থি ও মধ্যস্থতাকারী উম্মত হিসেবে নির্বাচিত করেছেন, যার কৃতজ্ঞতা আদায়ের ক্ষেত্রে আপনার শেখানো কথামালাই আমাদের কথা
“যদি জমিনের সব গাছ কলম হয় এবং সাগর, আরও সাত সাগর যদি কালি হয় তবুও আপনার বাণী-আপনার কৃতজ্ঞতা আদায় করা সম্ভব হবে না”। আমার মনের বাগডোর আপনার হাতে হে প্রভু, আমার মনকে উপযুক্ত শাসন করে আপনার পদদলে বশীভূত করে রাখুন। আপনি আমার থেকে আপনার ইচ্ছেমতো কৃতজ্ঞতা প্রশংসা বুঝে নিন।

ইহুদি ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায় মূলত দুই প্রধান প্রাচীন উম্মত। মানবজাতির আদি পিতা হযরত ইবরাহিম আ.-এর ছিল দুই ছেলে। একজন হযরত ইসমাঈল আ.। অপরজন হযরত ইসহাক আ.। ইবরাহিম আ. তাঁর এক স্ত্রীকে (হযরত হাজেরা রা.) আল্লাহর হুকুমে মক্কায় রেখে আসেন। তার গর্ভেই হযরত ইসমাঈল আ. ভূমিষ্ট হয়েছিলেন। পরবর্তীতে তার বংশধর সেখানে বৃদ্ধি পেতে থাকে। একপর্যায়ে মক্কার কুরাইশ বংশের শাখাগোত্র হাশেমি বংশে আখেরি নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আবির্ভাব ঘটে।

অন্যদিকে হযরত ইবরাহিম আ.-এর প্রথম স্ত্রীর (হযরত সারা রা.) গর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হন হযরত ইসহাক আ.। তার এক নেক সন্তানের নাম হযরত ইয়াকুব আ.। হযরত ইয়াকুব আ.-এর ছিল বারোজন সন্তান। মূলত এই বারোজন সন্তান থেকেই বনী ইসরাঈলিদের বারোটি গোত্রের গৌরবময় যাত্রা শুরু হয়। হিব্রুভাষায় ইয়াকুব আ.-এর নাম ছিল ইসরাঈল-ইসরা অর্থ বান্দা, আর ঈল অর্থ আল্লাহ। অর্থাৎ, আল্লাহর বান্দা। বনী ইসরাঈলিদের মধ্যে নবুওয়তের ধারাবাহিকতা চলতে থাকে। এই ধারাবাহিকতা শেষ হয় হযরত ঈসা মাসিহ আ.-এর আবির্ভাবের মাধ্যমে। তারপর নবুওয়তের গুরুদায়িত্ব স্থানান্তরিত হয় বনি ইসরাইলিদের ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খ্রিষ্টান

ভাইদের কাছে, তথা বনি ইসমাঈল বংশে। একথা তারা খুব ভালো করে জেনেছিল। জেনেছিল বলেই তো তারা সুদূর শাম থেকে ভ্রমণ করে শেষ নবীর আগমনের স্থানে এসে অধীর অপেক্ষায় কাটিয়েছে। নবীজির আলামত, হিজরতের স্থান মানুষকে বলে বেড়িয়েছে। তার আনুগত্যের শপথ নিয়েছে। অথচ যখন আল্লাহর নবী স্বয়ং তাদের কারও কারও সামনে দণ্ডায়মান, তখন তারা উচ্চারণ করেছে ঘৃণ্য বিদ্বেষপূর্ণ এ কথাটি-এ সেই নবী নয়, যার সুসংবাদ আমরা তোমাদের দিয়েছি।

তাদের প্রতীক্ষা আজও চলমান। আশাকরি, এই প্রতীক্ষার শেষ হবে মাসিহে দাজ্জালের আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে। তারা তারই অনুসারী। তাদের স্বভাব-চরিত্র, অপেক্ষার তাৎপর্য সেদিকেই ইঙ্গিত করে।
তারা নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এতো বেশি জানার পরও নবীজি সা.-এর অনেক বেশি প্রশংসা করার পরও নবীজির উপর ঈমান আনয়ন তাদের ভাগ্যে জোটেনি। ইসলামের দৌলত তাদের ভাগ্যে ছিল না বলেই বিদ্বেষবশত নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নবুওয়তকে অস্বীকার করেছে।

আল্লাহ তাআলা যথার্থ বলেছেন, তারা নবীজিকে তাদের সন্তানদের চেয়েও বেশি ভালোভাবে চিনত। নিজের হাতের তালুর চেয়েও বেশি চিনেছিল। যে কারণে সমস্ত নিদর্শন ও ভবিষ্যদ্বাণীর তির যার দিকে নির্দেশ করে, তাকে দেখামাত্র তারা চিনতে পেরেছিল। একেবারে নিশ্চিতভাবে তাকে শনাক্ত করেছিল। কোনো ভুল হয়নি। নবী হিসেবে আত্মপ্রকাশের আগেই তার নবুওয়তের ঘোষণা হয়ে গিয়েছিল- ইহুদি পণ্ডিতদের স্বীকারোক্তির মাধ্যমে। কিন্তু তবু ক্ষমতার লোভ, প্রতিপত্তির আকাঙ্ক্ষা, সম্পদের মোহ ও আত্মগরীমায় প্রলুব্ধ পথভ্রষ্ট জাতি সুপথে ফিরেনি।

হিংসার অনলে পুড়ে ছাই হলো। আর জাহান্নামের আগুন তাদের প্রতীক্ষায়। ওপর দিকে খ্রিষ্টান সম্প্রদায় নিজেদের নবীর মুখ থেকে আখেরি নবীর সমস্ত গুণ সম্পর্কে অবহিত হয়েই ছিল, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন তাওহিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে রাজাবাদশাদের দরবারে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ করেন, তখন চক্ষুষ্মান জ্ঞানীগণ ঠিকই নবীজিকে চিনতে পেরেছিলেন। তাদের মধ্যে আবিসিনার বাদশাহ আসহামা তো ধন্যই হয়েছেন, বাকিদের কেউ কেউ ঈমানের স্বাদ চেখেছেন, কেউ ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। ফলে আল্লাহ তাদের ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খ্রিষ্টান ব্যাপারে তাঁর ফায়সালা বাস্তবায়ন করেছেন। ইহুদি ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সরচে বড় ধৃষ্টতা হচ্ছে, তারা সংরক্ষিত কিতাবে পরিবর্তনের প্রয়াসী হয়েছে। আল্লাহর আয়াতের উপর অত্যাচারের খড়গ কৃপাণ চালিয়েছে। আল্লাহর ক্ষমতা ও বিশেষণ জানা সত্ত্বেও আলোকিত সত্যকে দুহাতে আড়াল করতে তৎপর হয়েছে। যেন আল্লাহর নূরকে ফুঁ দিয়ে নির্বাপিত করার অপচেষ্টা। তাদের এই প্রয়াস হয়ে উঠেছে দিবসে সূর্যের আলোকে ভর্ৎসনাকারী চামচিকার মতো। তারা বাস্তবতাকে চোখ বুজে নাক কুঁচকে এড়িয়ে যাবে ভাবলেও সত্য কখনোই মিথ্যার সাথে আপস করে না।

বর্তমানেও ইহুদি-খ্রিষ্টান ও অন্য ধর্মবলম্বীদের প্রতি আমাদের উদাত্ত আহ্বান আসুন আমরা অন্তত একটি কথার উপর একমত হই, আমাদের সৃষ্টিকর্তা এক, তাঁর কোনো শরিক নেই। এই বিশ্বজগতে তাঁর কাজে ক্ষমতায় সিদ্ধান্তে অন্য কারও অংশীদারত্ব নেই। তিনি নবী ও রাসূল প্রেরণ করেছেন। কিতাব দিয়েছেন। কিয়ামত অবশ্যাম্ভাবী। জান্নাত-জাহান্নাম সত্য। আর চিরন্তন যে সত্যটি আমরা আজও বিস্মৃত বলে পৃথিবীর দুর্যোগ আমাদের ক্রমাগত গ্রাস করে যাচ্ছে, আমরা সমস্ত মানুষ ও জিন, আল্লাহর হুকুমের অধীন। আল্লাহর হাতেই জীবন মৃত্যু, তাঁর হাতেই পরিণতির শেষ অংশ। সুতরাং জ্ঞানের নিয়ামত পেয়ে, বুদ্ধি-বিবেচনার গুণ পেয়ে, সত্য চিনে মানার যোগ্যতা সত্ত্বেও দিব্যসত্যের উষ্ণতা থেকে বঞ্চিত থেকে, মৃত্যুর করাল গ্রাস থেকে এ যাবৎ কেউ বাঁচতে পারেনি মনে রেখো, অবশেষে যখন স্রষ্টার কাছে ফিরে যাবে সব রূহ-তখন সেই প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করা হবে, তোমার সেই সাক্ষ্যের কী হবে, তুমি তোমার প্রতিপালককে স্বীকার করেছিলে। অথচ পৃথিবীতে চোখ কান থাকা সত্ত্বেও অন্ধ মূক ও বধির সেজেছিলে। মূলত এ ভনিতা পৃথিবীর রঙ্গমঞ্চে গৃহীত হলেও হিসাবের কাঠগড়ায় কড়ায়গণ্ডায় জবাবদিহি নেওয়া হবে।

সবশেষে বই নিয়ে দুটো কথা। এর বিষয়বস্তুর উপযোগিতা বর্তমানে তীব্রভাবে লক্ষ করা যাচ্ছে। বৈজ্ঞানিক চরম উৎকর্ষতার মাঝে মানবহৃদয়ে শান্তির জন্য হাহাকার চারিদিকে। হতাশার অন্ধকারে আপাদমস্তক নিমজ্জিত যুবক-পৌড়ের আধো উন্মেলিত চাহনি সেই ত্রানকর্তার পথের দিকে। ন্যায়ের পানপাত্র হাতে যে স্নেহের হাত বুলিয়ে দেয় অবাধ্য অর্বাচীন গর্দান-শিরে। এই বইয়ে ঠিক যেন তাই করা হয়েছে। কোন ধর্মকে খাটো করা হয়নি। শুধু আসমানি গ্রন্থের বর্ণনানুসারে ইহুদি-খ্রিষ্টান ও ইসলাম ধর্মের মাঝে তুলনামূলক সামঞ্জস্য ও ব্যবধান চিহ্নিত ইতিহাসের আয়নায় ইহুদি-খ্রিষ্টান করে দেখানো হয়েছে। এতে এই তিন ধর্মের ইতিবৃত্ত ও তিন জাতির ঐতিহাসিক আচরণ ও অবস্থান নির্ণীত হয়েছে। সুতরাং এই বইটিকে কুরআন-সুন্নাহ ও বাইবেলের বর্ণনার ভিত্তিতে তুলনামূক ধর্মতত্ত্ব বিশ্লেষণমূলক বই হিসেবেই ধরা যায়। যেখানে বিজ্ঞ লেখক মুসলমানদের উপর ইহুদি-খ্রিষ্টানদের পক্ষ থেকে উত্থাপিত কিছু প্রশ্নের বর্ণনানির্ভর যৌক্তিক পর্যালোচনা করে দেখিয়েছেন।

বইটিকে সর্বাঙ্গীণ সুন্দর করতে অনেকেরই রাতদিনের কর্মক্লান্তি একাকার হয়েছে, তাদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থেকে পাঠকের কাছে নিবেদন করছি, এতে তথ্য ও শব্দগত কোনো ভুল চোখে পড়লে সংশ্লিষ্ট কাউকে জানালে কৃতজ্ঞ থাকব। আল্লাহ তাআলা তাঁর মহিমান্বিত দীনের সংরক্ষণে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টাকে নিষ্ঠাপূর্ণ করে কবুল ও মঞ্জুর করে নিন। আমিন।

মাহদী আবদুল হালিম শিক্ষাসচিব, মাদরাসা কাসিমিয়্যাহ ময়মনসিংহ জামতলা, বাকৃবি শেষমোড়, সদর, ময়মনসিংহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ