কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস : ড. রাগিব সারজানি | The history of Palestine in the evolution of time : Dr. Ragib Sarjani

  • বই : কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস - PDF Available 40 Page 
  • লেখক : ড. রাগিব সারজানি
  • প্রকাশনী : হুদহুদ প্রকাশন
  • বিষয় : ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  • অনুবাদক : আবদুর রহমান আযহারী
  • সম্পাদক : মাওলানা আবদুল আলীম
  • পৃষ্ঠা : 368, কভার : হার্ড কভার
  • আইএসবিএন : 987984181888, ভাষা : বাংলা

লেখক ডঃ রাজিব সারজানি রচিত "কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস" বইটিতে আলোচনা করা হয়েছে এমন এক বিশেষ কাহিনী, বর্তমান যুগে যা অধ্যয়ন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জরুরি। তা হল ফিলিস্তিনের কাহিনী। ফিলিস্তিনের কাহিনী মানব ইতিহাসের এমন এক অধ্যায়, যা অধ্যয়ন ও আত্মস্থ করা মুসলমানদের আবশ্যক। এতে রয়েছে অসংখ্য দৃষ্টান্ত আর উপদেশ। রয়েছে এমন অজস্র শিক্ষা, যা থেকে আমরা উপকৃত হতে পারি এখন, এবং নিকট ও দূরবর্তী ভবিষ্যতে।

কেউ কেউ মনে করেন, ফিলিস্তিন ইস্যু একটি ভূখণ্ডগত বিষয়; যা এতান্তই ফিলিস্তিনীদের নিজস্ব ব্যাপার। যেহেতু ফিলিস্তিনীরা প্রতিনিয়ত নানাবিধ ঘটনার সম্মুখীন হন, তাই এই অধ্যায় নিয়ে পড়াশোনা তাদেরই প্রধান কর্তব্য।

হে মুসলিম ভ্রাতৃবর্গ! ফিলিস্তিন ইস্যু একটি সর্বব্যাপী ইসলামী ইস্যু। এমন এক ইস্যু যা প্রত্যেক মুসলমানকে উদ্বিগ্ন করে রেখেছে। কেননা, ফিলিস্তিন ইস্যু প্রথমত আকিদার ইস্যু। আর আকিদাসংক্রান্ত বিষয় এমন, যা পূরণ না করে কোনো মুসলমান জীবনযাপন করতে পারে না। অতএব, ফিলিস্তিন প্রত্যেক ওই মুসলিমের ইস্যু, যে নিজের ধর্মের উপর শ্রদ্ধাশীল, আমাদের রব তাঁর কিতাবে যা বলেছেন, তার ‍উপর শ্রদ্ধাশীল, আমাদের হাবীব  হাদীসে যা বলেছেন, তার ওপর শ্রদ্ধাশীল, ইতিহাসের ধাপে ধাপে এই উম্মতের সন্তান উলামা-সুলাহা ও মুজাহিদরা যা করেছেন, তার উপর শ্রদ্ধাশীল।
বিভিন্ন দলিলের আলোকে প্রমাণিত যে, এই ভূখণ্ড পবিত্র। 

এটা মুসলমানদের প্রথম কেবলা এবং তৃতীয় হারাম। এখানে রয়েছে মসজিদে আকসা। এটা এমনই গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ যে, হাদীসের ভাষ্যমতে মক্কার মসজিদে হারাম, মদীনার মসজিদে নববী এবং ফিলিস্তিনের এই মসজিদ বাদে আর কোনো মসজিদের উদ্দেশে সফর করা যাবে না। ফিলিস্তিনের ভূমি কুরআনের একাধিক বিবরণমতে বরকতময় অঞ্চল।
ফিলিস্তিনের কাহিনী নির্বাচনের অন্যতম আরেক কারণ, ফিলিস্তিনের কাহিনীর আলোকে আমরা অধ্যয়ন করব পুরো ইসলামী ইতিহাস। 

মুসলিম উম্মাহর ইতিহাসের প্রতিটি ধাপ এই ভূখণ্ড দিয়ে অতিবাহিত হয়েছে। রসুল  ও খোলাফায়ে রাশেদীনের যুগ থেকে ইসলামের আলোকে শাসনকারী প্রতিটি সাম্রাজ্য এই ভূখণ্ড হয়ে অতিবাহিত হয়েছে। ফিলিস্তিনের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে আমরা বিচরণ করব মানবেতিহাসের প্রতিটি পরতে পরতে। শুধু ইসলামী ইতিহাসই নয়, বরং ফিলিস্তিনের ইতিহাস থেকে আমরা জেনে নেব পারসিক, রোমান, অ্যাসিরিয়ান, ব্যাবিলন ও ফারাওদের ইতিহাস। এমনইভাবে ফিলিস্তিনের ইতিহাস ধরে আমরা বিচরণ করব আধুনিক বিশ্বের ইতিহাসেও। ঘাঁটাঘাঁটি করব ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, রাশিয়া ও জার্মানিসহ বহু আধুনিক রাষ্ট্রের ইতিহাস।

এই বরকতময় রাষ্ট্রের ইতিহাসে দুনিয়ার যে রাষ্ট্রেরই রয়েছে কোনো না কোনো সম্পর্ক কিংবা কোনো প্রকারের রেষারেষি, সেগুলোর ইতিহাসও আমরা জেনে নেব।

সেই সাথে আমরা আলোচনা করব চলমান ফিলিস্তিন সংকট নিয়েও। কেননা, ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে এত অধিক পরিমাণে অপপ্রচার চালানো হয়েছে, যা অন্য যেকোনো ইস্যু নিয়ে চালানো অপপ্রচারের চেয়ে অনেক অনেক বেশি। জায়নবাদীদের দখলে রয়েছে ভয়ঙ্কর মিডিয়া শক্তি। এই মিডিয়া শক্তির ব্যবহার করে ফিলিস্তিনের ইতিহাসে ঘটানো হয়েছে এক বড় ধরণের বিকৃতি। সেই বিকৃতির ধুম্রজালে আচ্ছন্ন হয়েছে মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সবাই।

এসব বিষয় সামনে রেখেই আজ আমরা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি এই গ্রন্থ। ফিলিস্তিনের ইতিহাসের পশ্চাতে আমাদের রয়েছে এক মহৎ উদ্দেশ্য। আল্লাহ কবুল করুন।
– রাগিব সারজানি

মনটা ভারাক্রান্ত। ফিলিস্তিনের ইতিহাস বেশ ভাবনায় ফেলে দিয়েছে। পড়লে বুঝতে পারবেন। তা ছাড়া যেই সারজানীকে চিনতাম না; এখন আমি রীতিমত তাঁর প্রেমে পড়ে গেছি। সময় থাকলে তাঁর সব বই পড়ে ফেলতাম। তবে এখনও আশা আছে।

‘কিস্সাতু ফিলিস্তিন' সারজানীর জাদরেল একটি রচনা। অনুবাদ করেছেন নবীন অনুবাদক মাওলানা আবদুর রহমান আযহারী। নবীনের অনুবাদ হওয়ায় সম্পাদনার কাস্তেটা নির্মমভাবে চালাতে হয়েছে। তবে এখন অনুবাদটাও আরবী মূলের মত সুখপাঠ্য হয়েছে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। তবে নম্বর প্রদানের মূল দায়িত্ব পাঠকের।

আমরা নাম দিলাম ‘কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস'। সংক্ষিপ্ত হলেও লেখক টাচ করেছেন পুরো দুনিয়ার ইতিহাসে। বিশেষত ফিলিস্তিন-সংশ্লিষ্ট ইতিহাসে স্পর্শ করতে লেখক কখনও ভোলেননি। আর কাহিনীর পরম্পরা তিনি বজায় রেখেছেন একেবারে উপন্যাসের কায়দায়, যা আপনাকে তীব্রভাবে বিস্মিত করবে।

মুসলমানদের হৃদয়ে ফিলিস্তিন ঘিরে এক বিশেষ আবেদন সৃষ্টির লক্ষে লেখক এই গ্রন্থ রচনা করেছেন। মূল আরবী গ্রন্থ এই আবেদন সৃষ্টিতে যথাযথভাবে সফল। অনুবাদও যদি অনুরূপ সফল হয়, তা হলে আমাদের শ্রম সার্থক।

আল্লাহ লেখক, অনুবাদ, সম্পাদক ও পাঠকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে স্বাধীন ফিলিস্তিন দেখে যাওয়ার এবং মৃত্যুর আগে মসজিদে আকসায় সালাত আদায়ের তাওফীক দান করুন। আমীন, ইয়া রব্বাল আলামীন।

মুহাম্মাদ আবদুল আলীম সম্পাদক ও মহাপরিচালক হুদহুদ প্রকাশন।

২০২০ সালের শুরু। আল-আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার পড়তে আসার তখনও বছর পোরেনি। করোনা ভাইরাসের আক্রমণে তখন সারা দুনিয়া নাকাল। মিসরে চলছে লকডাউন। আল-আযহার বন্ধ অনির্দিষ্টকালের জন্য। বাসায় অবস্থানের বিকল্প কিছু নেই। তখন প্রখ্যাত দাঈ ও ইতিহাসবিদ ডক্টর রাগিব সারজানীর বইগুলো ঘাঁটাঘটি করছিলাম। ফিলিস্তিন নিয়ে তাঁর লেখা পাঁচটি বই পড়ে ফেলি। সেগুলোর মধ্যে ‘কিস্সাতু ফিলিস্তিন' বইটি আমাকে খুব আলোড়িত করে। ইতিহাসের সাথে দাওয়াত ও চেতনার এক অপূর্ব মিশ্রণ। আল আকসার পবিত্র ভূমি ফিলিস্তিনের এ আবেদন বাংলাভাষী পাঠকদের কাছে পৌঁছানোর তীব্র প্রয়োজন অনুভূত হয়। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি বইটি এখনও বাংলায় অনূদিত হয়নি।

পুরো কায়রো শহরে তখন রামাদানের আমেজ। সিদ্ধান্ত নিই এবারের রামাদান কাটবে ফিলিস্তিনের সাথে। শুরু হয় অনুবাদ। তারাবীহের পর লেপটপের সামনে বসি। নিস্তব্ধ রাতে অনুবাদে ডুবে থাকি সাহরী পর্যন্ত। ফজরের পর যোহর পর্যন্ত বিশ্রাম। তারপর মাগরিব পর্যন্ত ফিলিস্তিনকে বাংলায় রুপান্তর। অনুবাদ মানে একদম অনুবাদে হারিয়ে যাওয়া। মাঝে মাঝে আবেগে কেঁপে উঠি। কখনও কখনও আল আযহারের ফিলিস্তিনী বন্ধুদের সাথে মতবিনিময় করি। পহেলা রামাদান থেকে ঈদের রাত পর্যন্ত এভাবে কেটে যায়। অনুবাদ সম্পন্ন হয় প্রায় দুই তৃতীয়াংশের। বলতে পারি, এটি আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ রামাদান।

এর মধ্যে আল-আযহারের বার্ষিক পরীক্ষার তারিখ হয়ে যায়। খুব কষ্টে ফিলিস্তিন থেকে সরে এসে পরীক্ষায় মনোনিবেশ করি। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনার পাশাপাশি কয়েকটি আরবী ম্যাগাজিনে লেখালেখিতে জড়িয়ে পড়ি। তখন বড় ইতিহাস গ্রন্থেরও 
ফিলিস্তিনের ইতিহাস

অনুবাদ চলছিল। সব মিলিয়ে ফিলিস্তিনের ইতিহাসে ফিরে আসতে আসতে ফুরিয়ে যায় প্রায় দেড় বছর। অবশেষে আল্লাহ -র মেহেরবানীতে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে সম্পন্ন হয় কিস্সাতু ফিলিস্তিনে'র অনুবাদ ।

একাধিক প্রকাশনা-প্রতিষ্ঠানের সাথে অনুবাদটি প্রকাশের কথা হয়। শেষে হুদহুদ প্রকাশনের মুহাম্মাদ দিলাওয়ার হোসাইন সাহেবের আগ্রহ আমাকে মুগ্ধ করে। হুদহুদ পরিবার অনুবাদ সম্পাদনার ক্ষেত্রে অক্লান্ত পরিশ্রম করে। তাঁদের এই ঋণ আমি কখনও শোধ করতে পারব না। এখন বইটি প্রকাশিত হতে যাচ্ছে।

মাসিক আল-হামিদ সম্পাদক মাওলানা আহমাদুল্লাহ ও প্রিয় ভগ্নিপতি, জাতীয় লেখক পরিষদের সেক্রেটারি আবদুল গফফার সাহেবসহ যাদের নির্দেশনা ও অনুপ্রেরণায় হাতে কলম তুলে নেওয়ার হিম্মত হয়েছে, তাঁদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

আশা করি ফিলিস্তিনের ইতিহাস মুসলমানদের হৃদয়ে জায়গা করে নিবে। ফিলিস্তিনের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ আরও গভীরে প্রোথিত হবে। আল্লাহ এ বইটি কবুল করুন। আমীন।

আবদুর রহমান
নসর সিটি, কায়রো, মিসর তারিখ: ০১/০৬/২022।


ফিলিস্তিন। পবিত্র ভুখন্ড। সেখানে রয়েছে আল আকসা মসজিদ। যা মুসলমানদের প্রথম কেবলা৷ ইসলামী ইতিহাসের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর সাথে সম্পর্ক এই পবিত্র ভুমির। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হচ্ছে, সেই পবিত্র ভুমি যেখানে মুসলমানদের সোনালী অতীতসহ আরো বহু অতীত জরিত, তা আজ ইহুদিদের দখলে৷ মুসলমানদের প্রথম কেবলাও আজ মুসল্লিদের রক্তে রঞ্জিত। মুসলমানরা আজ নিজেদের ভুমি থেকে বিতারিত৷ এতসব দুঃখ আজ সেই পবিত্র ভুখন্ডের মুসলমানদের!

আফসোসের বিষয় হচ্ছে, এই পবিত্র ভুমিটি নিয়ে নেই মুসলিমদের জানাশোনা, নেই আলোচনা। ইহুদিরা আজ অন্যায়ভাবে দাবী করে পবিত্র ভুমিটি থেকে মুসলমানদের সোনালী অতীতকে মুছে দিতে চাচ্ছে। তবুও নেই মুমিনদের মনে কোনো যন্ত্রনা! ফিলিস্তিনকে আবারো ইসলামের ছায়াতলে ফিরিয়ে আনার নেই কোনো আকাঙ্খা! কারণ কি? কারণ হচ্ছে, মুসলমান ভুলে গেছে তাদের অতীত। ভুলে গেছে ফিলিস্তিন তাদেরই ভুখন্ড। ভুলে গেছে এই ভুখন্ডের সাথে জরিত তাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে। তাই তাদের মনে কখনও এই চেতনাই জাগ্রত হয় না যে, "আমাদের ভুমি ইহুদিদের নিতে দিবো না, আমাদের ভুমি আমরা ফিরিয়ে আনবোই"। মুসলমান আজ ভাবতে শুরু করেছে, এই ভুমি ইহুদিদেরই ছিলো!

ফিলিস্তিন নিয়ে জানতে হবে। কেননা এরসাথে জরিয়ে আছে ইসলামের সোনালী ইতিহাস। রয়েছে মুসলমানদের প্রথম কেবলা। তাই নিজেদের ইমানের দাবীতে জানতে হবে৷ দুঃখের বিষয়, এসম্পর্কে বাংলা ভাষায় অনুবাদ কিংবা মৌলিক কোনো সমৃদ্ধশালী গ্রন্থ এর আগে নজরে পরেনি৷ তবে এবার হুদহুদ নিয়ে আসছে ড. রাগেব সারজানির "কিসসাতু ফিলাস্তিন" এর অনুবাদ। যার বাংলায় নাম হচ্ছে- "কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস"।  অনুবাদ করেছেন জামিয়া আযহারে ইতিহাস ডিপার্টমেন্টে অধ্যয়নরত Abdur Rahman Azhari  হাফি.। আযহারে ইতিহাস নিয়ে বাঙ্গালিদের কেউ ইতিপুর্বে পড়েছে, এমনটা জানা যায়না। ধারণা করা হচ্ছে, বাঙ্গালি হিসেবে তিনিই সর্বপ্রথম অধ্যয়ন করছেন এইবিভাগে। এবং অত্যন্ত সুনামের সাথেই অধ্যয়ন করছেন। আযহারে যাওয়ার পর থেকেই তিনি Al Azhar Welfare Foundation Bangladesh  এর সাহিত্য ও সংস্কৃতি সেক্টরে অত্যন্ত সুনামের সাথে সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। এবং গতকাল বাংলাদেশী ছাত্রদের সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম Bangladesh Students Organization, Egypt এর সাহিত্য ও সংস্কৃতি সেক্টরেও তিনি সম্পাদকের পদে নির্বাচিত হন। আমরা দুআ করি, বাংলার বুকে ইসলামী ইতিহাসের বিপ্লব ঘটুক তার দ্বারা। আল্লাহ কবুল করেন, আমিন। ইতিপুর্বেও তিনি বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখি করে যাচ্ছিলেন৷ এবার এলো তার অনুদিত বই। আল্লাহ পাক কবুল করে নেন,আমিন।

বইটির মুল ফোকাস ফিলিস্তিন ইতিহাস হলেও, লেখক পুরো ইসলামি ইতিহাসে হালকা করে সংক্ষেপে টাচ দিয়ে গেছেন বইটিতে। বইটিকে সার্বিক বিবেচনায়, বিশেষ করে ফিলিস্তিনের ইসলামি ইতিহাস জানার জন্য বাংলাভাষায় একটি মাস্টারপিস বলা যায়। উপরে দেওয়া শর্ট পিডিএফ লিংকে দেখে আসুন, তাহলেই আচ করতে পারবেন কিছুটা।  তাই সকলেই সংগ্রহ করুন,পড়ুন,অন্যকে পড়ার দাওয়াত দিন। মহান আল্লাহ লেখক, অনুবাদক, সম্পাদক ও পাঠকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে স্বাধীন ফিলিস্তিন দেখে যাওয়ার এবং মৃত্যুর আগে মসজিদে আকসায় সালাত আদায়ের তাওফীক দান করুন। আমীন, ইয়া রব্বাল আলামীন।

বি.দ্র.- ২/১দিনের মধ্যেই ইনশাআল্লাহ মার্কেটে চলে আসবে বইটি। জরুরী বইটি দ্রুতই সংগ্রহ করে ফেলুন সকলে ইনশাআল্লাহ।

কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস : ড. রাগিব সারজানি | The history of Palestine in the evolution of time : Dr. Ragib Sarjani     

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ