‘দ্য লাস্ট হাউজ অন নিডলেস স্ট্রিট’ আসছে আমার করা প্রচ্ছদে। অনুবাদ করেছেন কুদরতে জাহান আপু। প্রকাশিত হবে গ্রন্থরাজ্য থেকে।
ক্যাট্রিওনা ওয়ার্ডের ‘দ্য লাস্ট হাউজ অন নিডলেস স্ট্রিট’ আসলেই সাড়া ফেলে দেয়ার মতোই একটা বই। এটা পড়ে মাথা ঘুরে গেছে আমার। পুরোটা সময়ে স্নায়ুর ওপর চাপ ধরে রেখে একদম শেষে গিয়ে উন্মোচিত হয়েছে রহস্যগুলো। ‘গন গার্ল’ এর পর এরকম সাংঘাতিক বই আর পাইনি।
— স্টিফেন কিং
এত চমৎকারভাবে ফোরশ্যাডোয়িং করে কাহিনি এগিয়ে নিয়ে গিয়ে দারুণ একটা সমাপ্তি আসলেই চমককৃত বটে। এটাকে সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার বলা হলেও এটি মিস্ট্রি থ্রিলার জনরাতেও ফেলা যায়।
এই গল্পে থাকা বিড়ালকে কথা বলতে দেখা যায়। সেকারণে অলস মন এটাকে ফ্যান্টাসি জনরায় ফেলতে চাইলেও একটু পরিশ্রম করে শেষের দিকে গেলেই এর যথাযথ ব্যাখ্যা পেয়ে টুইস্টের ধাক্কায় মাথায় হাত দিয়ে বসলেও বসতে পারেন।
এই বই সমন্ধে লেখকের মতোই বলতে হয়।, যা পড়ছেন সবই সত্যি, আবার সবই মিথ্যা।
প্রথমদিকে অনেকের বেশ খানিকটা ধৈর্য ধরতে হবে কাহিনিতে ঢুকতে। তবে বই শেষ করার পর অদ্ভুত ভালোলাগায় মন ভরে যাবে এটা নিশ্চিত।
স্টিফেন কিংয়ের কথার ওপর বিশ্বাস রেখে লিস্টে টুকে রাখুন ‘দ্য লাস্ট হাউজ অন নিডলেস স্ট্রিট’। আসছে শীঘ্রই।
এই গল্পে থাকা বিড়ালকে কথা বলতে দেখা যায়। সেকারণে অলস মন এটাকে ফ্যান্টাসি জনরায় ফেলতে চাইলেও একটু পরিশ্রম করে শেষের দিকে গেলেই এর যথাযথ ব্যাখ্যা পেয়ে টুইস্টের ধাক্কায় মাথায় হাত দিয়ে বসলেও বসতে পারেন।
এই বই সমন্ধে লেখকের মতোই বলতে হয়।, যা পড়ছেন সবই সত্যি, আবার সবই মিথ্যা।
প্রথমদিকে অনেকের বেশ খানিকটা ধৈর্য ধরতে হবে কাহিনিতে ঢুকতে। তবে বই শেষ করার পর অদ্ভুত ভালোলাগায় মন ভরে যাবে এটা নিশ্চিত।
স্টিফেন কিংয়ের কথার ওপর বিশ্বাস রেখে লিস্টে টুকে রাখুন ‘দ্য লাস্ট হাউজ অন নিডলেস স্ট্রিট’। আসছে শীঘ্রই।
- কাহিনি সংক্ষেপ:
এটা একটা সিরিয়াল কিলারের গল্প।
অপহৃত এক শিশুর গল্প।
প্রতিশোধ আর মৃত্যুর গল্প।
যা বললাম তার সবই সত্য। কিন্তু তারপরেও এগুলো মিথ্যাই...
নিডলেস স্ট্রিটের শেষে শুরু হয়েছে একটা বন। বনের ধারে দাঁড়িয়ে আছে শেষ বাড়িটা। সেখানে আছে এক কিশোরী, যার বাইরে যাওয়া বারণ। এক লোক, যে সারাদিন টিভির সামনে পড়ে থেকে নিজের ছিন্ন স্মৃতির সুতাগুলো এড়িয়ে চলতে চায়। আর আছে একটা বিড়াল, যে কি না ঘুমাতে আর বাইবেল পড়তে ভালোবাসে!
নিগূঢ় এক রহস্যের বন্ধনে জড়িয়ে আছে এরা।
সমস্যা শুরু হয় তাদের সামনের বাড়িতে এক প্রতিবেশী আসার পরে। জঙ্গলের বার্চ গাছের তলায় লুকিয়ে থাকা সত্যটা উন্মোচিত হয়ে যাবার আশঙ্কা দেখা দেয়।
এরপর কী ঘটবে, তা হয়তো আন্দাজ করতে পারছেন আপনারা। হয়তো ভাবছেন, এরকম গল্প তো কতই পড়েছি। ঠিক সেখানেই ভুলটা হচ্ছে আপনার।
ক্যাট্রিওনা ওয়ার্ডের ‘দ্য লাস্ট হাউজ অন নিডলেস স্ট্রিট’ বইটা পড়লে ডার্ক ফিকশনের এক ভয়াল জগৎ উন্মুক্ত হবে আপনার সামনে।
0 মন্তব্যসমূহ
ℹ️ Your Opinion is very important to us, Please Writer your comment below about this Post.....