দ্য লাস্ট থিং হি টোল্ড মি : লরা ডেভ | The Last Thing He Told Me By Laura Dave

  • Title : The Last Thing He Told Me
  • Author : Laura Dave
  • Translator : Ahmed Saad
  • Publication : Bhumiprokash
  • Language : Bengali

রাইলি স্যাগার'র মতে:
মাথা নষ্ট সাসপেন্সের সাথে দারুণ একটা গল্প। "দ্য লাস্ট থিং হি টোল্ড মি" এগিয়েছে বিশ্বাস, বিয়েসহ কঠিন সব প্রশ্নের মধ্যে দিয়ে। দেখিয়েছে পরিবারের আসল মানে। একটা সেই লেভেলের পেজ টার্নার।

—রাইলি স্যাগার, 'হোম বিফোর ডার্ক'র লেখক।

আসছে ২০২১ এর সেরা মিস্ট্রি থ্রিলার এওয়ার্ড প্রাপ্ত বই। দ্য লাস্ট থিং হি টোল্ড মি।

At A Glance

  • বইয়ের নাম : দ্য লাস্ট থিং হি টোল্ড মি
  • লেখক : লরা ডেভ
  • অনুবাদক : আহমেদ সাদ
  • প্রকাশনী : ভূমিপ্রকাশ
  • ভাষা : বাংলা

ওয়েন মাইকেলস গায়েব হওয়ার আগে তার স্ত্রীর কাছে একটা নোট পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়। সেখানে লেখা ছিল: ওকে রক্ষা করো।

সংশয়, দ্বিধা ও ভীতি থাকা সত্ত্বেও হ্যানা জানে নোটটায় কার কথা বলা হয়েছে।

কিন্তু যেখানে কী হচ্ছে তার কিছুই সে জানে না, সেখানে কীভাবে রক্ষা করবে ওয়েনের মেয়েকে! রক্ষা করবেই বা কী থেকে, কাদের থেকে!

হ্যানা অনেকবার ফোন দিয়ে ওয়েনের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করলেও ওপাশ থেকে কোনো উত্তর মেলেনি। অন্যদিকে ওয়েনের বসকে এফবিআই অ্যারেস্ট করে নিয়ে গেছে। তারওপর হুট করে তাদের সাউসালিতোর বাসাতেও হাজির হয় এফবিআই অ্যাজেন্ট ও ইউএস মার্শাল। তখনই বুঝতে পারে, ওয়েন নিজের সম্পর্কে যা বলেছিল সে আসলে তা নয়। হয়তো বেইলির মাঝেই লুকিয়ে আছে ওয়েনের সত্যিকার পরিচয়ের চাবিকাঠি। সাথে গায়েব হবার কারণও।

সত্যের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ল হ্যানা আর বেইলি। ওয়েনের অতীত উদঘাটন করতে গিয়ে গড়তে শুরু করল তাদের ভবিষ্যৎ। যা কি না বেইলি কিংবা হ্যানা দুজনের কেউই আশা করেনি।

বইটির বঙ্গানুবাদ খুব দ্রুত-ই ভূমিপ্রকাশ থেকে প্রকাশিত হতে চলেছে।

২০২১-এর সেরা বইয়ের দৌড়ে ভালোই এগিয়ে আছে লরা ডেভ-এর "দ্য লাস্ট থিং হি টোল্ড মি" বইটি।
বইটি প্রকাশিত হয়েছে ৪ মে, এখনও এক মাসও হয়নি। ইতোমধ্যে গুডরিডসে রেটিং করেছেন ৩২,৮৬১ জন (এই পোস্ট লেখাকালীন সময়ে)। অ্যাভারেজ রেটিং ৪.১০।
বলার অপেক্ষা রাখে না এই বছরের অন্যতম সেরা থ্রিলার বই হতে যাচ্ছে এটি।

বইটির অনুবাদ আসবে ভূমিপ্রকাশ থেকে। অনুবাদ করছেন আহমেদ সাদ।

অনুবাদ প্রকাশ হতে হতে দেখা যাক রেটিংয়ের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।

আমাদের সবারই একান্ত নিজস্ব কিছু গল্প থাকে। যা কিনা থেকে যায় লোকচক্ষুর আড়ালে। ওয়েন মাইকেলস গায়েব হওয়ার আগে তার একবছরের বিবাহিত স্ত্রীর কাছে একটা নোট পৌঁছে দিতে সক্ষম হয়। সেখানে লেখা ছিল: ওকে রক্ষা করো।

সংশয়, দ্বিধা ও ভীতি থাকা সত্ত্বেও হ্যানা হল জানে নোটটায় কার কথা বলা হয়েছে। ওয়েনের ১৬ বছর বয়সি মেয়ে, বেইলি। বেইলি, যে কি না ছোটোবেলায়ই নাটকীয়ভাবে তার মাকে হারিয়েছে। বেইলি, যে কি না হ্যানাকে একটুও সইতে পারে না।

হ্যানা অনেকবার ফোন দিয়ে ওয়েনের খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু একবারও ওপাশ থেকে কোনো উত্তর মেলেনি। আর এদিকে ওয়েনের বসকে এফবিআই অ্যারেস্ট করে নিয়ে যায়। 

তারওপর হুট করে তাদের সাউসালিতোর বাসায় হাজির হয় এক এফবিআই অ্যাজেন্ট। আর হ্যানা তখনই বুঝতে পারে, তার ওয়েন নিজের সম্পর্কে যা বলেছিল সে আসলে তা নয়। হয়তো বেইলির মাঝেই লুকিয়ে আছে ওয়েনের সত্যিকার পরিচয়ের চাবিকাঠি। সাথে গায়েব হবার কারণও।

সত্যের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ল হ্যানা আর বেইলি। ওয়েনের অতীত উদঘাটন করতে গিয়ে গড়তে শুরু করল তাদের ভবিষ্যৎ। যা কিনা বেইলি কিংবা হ্যানা দুজনের কেউই আশা করেনি।

প্রকাশিতব্য গুডরিডস সেরা মিস্ট্রি থ্রিলার চয়েজ অ্যাওয়ার্ডজয়ী "দ্য লাস্ট থিং হি টোল্ড মি" সমন্ধে অনুবাদক আহমেদ সাদ যা বললেন:

❝একজন পাঠক হিসেবে খুব কম বই-ই একবার ছেড়ে দু'বার পড়া হয়। তবে অনুবাদে একটা ব্যাপার শিখেছি। একটা বই একবার পড়লে অনেক কিছুই আড়ালে থেকে যায়।

কোনো বই ভালো লাগলে দুবার পড়ুন। দেখবেন আরও অনেক অবাক হবার জিনিস বাকি। 
"দ্য লাস্ট থিং হি টোল্ড মি" পড়তে হয়েছে ইংরেজিতে ৩ বার। বাংলায় ৫ বার। আশা করি, ভালো কিছু হবে।❞

@lauradaveauthor | The Last Thing He Told Me - Some Photography





একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ