মুমিনের ক্যারিয়ার ভাবনা - শামসুল আরেফিন শক্তি

কলেজ-ভার্সিটিতে পড়ালেখার সময় অনেকের মধ্যে দ্বীনের বুঝ আসে। দ্বীনের বুঝ আসার পর যেরকম ঈমানী জজবা থাকে, সেটা সময়ের সাথে সাথে কমতে থাকে। প্রথমদিকে অনেকেই চিন্তা করে, আর পড়ালেখা করে কী হবে? কলেজ-ভার্সিটিতে পড়ালেখা কি কোনো কাজে আসবে?


আরো কিছুদিন পর মনে হয়, 'বিয়ে করতে হবে। অর্ধেক দ্বীন পূরণ করতে হবে। কিন্তু, বিয়ে করার জন্য পুরুষের অন্যতম যোগ্যতা হলো আর্থিক সক্ষমতা। সেই সক্ষমতা অর্জনের কোনো প্রচেষ্টা না করেই অনেকেই বিয়ে করতে চায়, বাবা-মা কেনো বিয়ে দিচ্ছে না এজন্য ফেসবুকে এসে হাহাকার করতে থাকে।

অন্যদিকে, বোনদের মধ্যেও প্রান্তিকতা দেখা যায়। উচ্চশিক্ষিত হবার পর কেউ কেউ স্লোগান দেন, কামাই থাকলে জামাই লাগে না!

ছেলেদের কেউ কেউ দ্বীনের খেদমত করতে চান, অর্থোপার্জনের ক্যারিয়ার নিয়ে মোটেই চিন্তা করেন না।

আরেক গ্রুপ আছে, যারা শুধু ক্যারিয়ার নিয়েই চিন্তা করে, শুধু দুনিয়া নিয়েই চিন্তা করে, দ্বীন নিয়ে তাদের কোনো ভাবনা-চিন্তা নেই।

আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম এগুলো নিয়ে কী চিন্তা করতেন? সাহাবীগণ কি উপার্জন, ব্যবসা এগুলোর কথা ভাবতেন? সালাফগণ দ্বীন ও দুনিয়ার ব্যালেন্সিং কেমন ছিলো? আমাদের কেমন হওয়া উচিত এই নিয়ে নিডের পরবর্তী সেশনে আলোচনা করবেন ডাক্তার শামসুল আরেফীন শক্তি ভাই।

বর্তমান সময়ের তরুণ-তরুণীদের জন্য উপযুক্ত টপিক। ক্যারিয়ার কেন্দ্রিক ইন-জেনারেল গাইডলাইন দেয়া হবে।

দুনিয়াকে বলা হয় আখিরাতের শস্যক্ষেত্র। দুনিয়ার জীবনেই আখিরাতের সব প্রস্তুতি শেষ করতে হবে। একজন মুমিনকে স্মার্ট হতে হয়। সে একই সাথে দুনিয়াতে থেকে আখিরাতের চিন্তা করবে। ভিশনারী হবে।

এই টপিকে ডাক্তার শামসুল আরেফীন শক্তি প্রায় সাড়ে ছয় ঘন্টা আলোচনা করেছেন। প্রায় সাড়ে চার ঘন্টা প্রেজেন্টেশন, প্রায় দুই ঘন্টার প্রশ্নোত্তর পর্ব।

পুরো সেশনটি মাত্র ১০০ টাকা দিয়ে দেখতে নিড পেইজে নক দিন। সাথে পাবেন ৬৫ পৃষ্ঠার পিডিএফ।

বিস্তারিত জানতে দেখুন নিড পেইজ 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ